আজ মঙ্গলবার (১৫ অবেক্টাবর) বেলা ১১টায় ২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ৯টি সাধারণ ও মাদরাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ।  নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

এবারের এইচএসসিতে সব মিলিয়ে অংশ নিয়েছে ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ পরীক্ষার্থী। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন। অন্যদিকে, আলিম পরীক্ষায় অংশ নেয় মোট ৮৮ হাজার ৭৬ জন। এইচএসসি (বিএম/বিএমটি), এইচএসসি (ভোকেশনাল) ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৩৩ জন।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে স্থগিত পরীক্ষাগুলো না নিতে আন্দোলনে নামেন একদল পরীক্ষার্থী। একপর্যায়ে পরীক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিল করা হয়।

বাতিল পরীক্ষাগুলোতে এসএসসি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে এইচএসসিতেও একই নম্বর দিয়ে ফল তৈরি করেছে শিক্ষা বোর্ড। তাছাড়া বিভাগ ও বিষয়ে মিল না থাকলে সেক্ষেত্রে সাবজেক্ট ম্যাপিং নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।

ফলাফল দেখুন এখানে
এবারো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটের পাশাপাশি যে কোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল জানা যাবে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইট
(www.dhakaeducationboard.gov.bd) ও বোর্ডগুলোর সমন্বিত ওয়েবসাইটে (www.educationboardresults.gov.bd) গিয়ে রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফল নামানো যাবে। এছাড়া পরীক্ষার্থীরা রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর টাইপ করে ফল জানতে পারবেন। ফল প্রকাশের পর মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও তা জানা যাবে।

এইচএসসির ফল জানতে EIIN লিখে স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে আসবে ফল।

 

আজ মঙ্গলবার (১৫ অবেক্টাবর) বেলা ১১টায় ২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ৯টি সাধারণ ও মাদরাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ।  নিজ...
Read More
Newsroom Image
Like 0
কুমিল্লা শহরের প্রানকেন্দ্র কান্দিরপাড় থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে লালমাই পাহাড়ের পাশেই ২০০৬ সালের ২৮ মে প্রতিষ্ঠিত হয় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ময়নামতি শালবন বিহার এর ২৪৪.১৫ একর জায়গা জুড়ে নির্মিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি শুরুতে ৭টি বিভাগ নিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে তাতে ৬টি অনুষদের অধীনে মোট ১৯ টি বিভাগ চালু রয়েছে। এখানে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৬৩৮৪ জন এবং শিক্ষক সংখ্যা ২৬৬ জন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মোট ৫টি আবাসিক হল রয়েছে যার মধ্যে ৩টি ছেলেদের হল এবং ২টি মেয়েদের হল।
কুমিল্লা শহরের প্রানকেন্দ্র কান্দিরপাড় থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে লালমাই পাহাড়ের পাশেই ২০০৬ সালের ২৮ মে প্রতিষ্ঠিত হয় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ময়নামতি শালবন বিহার এর ২৪৪.১৫ একর জায়গা জুড়ে নির্মিত।...
Read More
Newsroom Image
Like 0

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের বৃহত্তর যশোর জেলার প্রথম ও একমাত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৭ সালের ২৫ জানুয়ারি এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৮-২০০৯ শিক্ষাবর্ষে এর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানেএ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি অনুষদের অধীনে মোট ৩৬টি বিভাগে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি পর্যায়ে ৬ হাজার ২১৩ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রফেসর, অ্যাসোসেয়েট প্রফেসর, অ্যাসিসট্যান্ট প্রসেসর ও লেকচারার মিলিয়ে মোট ২৭৬জন শিক্ষক রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৪টি আবাসিক হল রয়েছে। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় খুলনা বিভাগের চতুর্থ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের বৃহত্তর যশোর জেলার প্রথম ও একমাত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৭ সালের ২৫ জানুয়ারি এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৮-২০০৯ শিক্ষাবর্ষে এর শিক্ষা কার্য...
Read More
Newsroom Image
Like 1
বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষার অন্যতম প্রতিষ্ঠান বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি বরিশাল বিভাগে উচ্চ শিক্ষার ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে এবং এই অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করছে। ২০১২ সালে প্রাথমিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়টি ৬টি বিভাগ নিয়ে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫টি বিভাগে প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। ছাত্রদের জন্য ২টি ও ছাত্রীদের জন্য ২টি আবাসিক হল রয়েছে। মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান এবং বরিশাল অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষার অন্যতম প্রতিষ্ঠান বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি বরিশাল বিভাগে উচ্চ শিক্ষার ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে এবং এই অঞ্চল...
Read More
Newsroom Image
Like 1

২০০১ সালে নোয়াখালী জেলা শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণে ১০১ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত হয় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৫- ২০০৬ শিক্ষাবর্ষে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসটি আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন, যেখানে রয়েছে উন্নত ল্যাবরেটরি, বিশাল গ্রন্থাগার এবং আধুনিক শ্রেণিকক্ষ। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি ৬টি অনুষদ, ২টি ইনস্টিটিউট, ৩০টি বিভাগের অধীনে ৭ হাজার শিক্ষার্থী, প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষক এবং ৪ শতাধিক কর্মকর্তা- কর্মচারীর সমন্বয় একটি পরিবার। শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল রয়েছে ৫টি। বিশ্ববিদ্যালয়টি উন্নয়নমূলক প্রক্রিয়াধীন কাজের মধ্যে রয়েছে ৩০০ একর জায়গা অধিগ্রহন করা, একটি মেরিন স্টেশন তৈরী করা, গবেষণার জন্য একটি গ্রিণ হাউজ রিসার্চ সেন্টার তৈরি করা।

২০০১ সালে নোয়াখালী জেলা শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণে ১০১ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত হয় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৫- ২০০৬ শিক্ষাবর্ষে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ক...
Read More
Newsroom Image
Like 1