এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষা- ২০২৪ এর স্থগিত পরীক্ষারসমূহের রুটিন প্রকাশ।

এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষা- ২০২৪ এর স্থগিত পরীক্ষারসমূহের রুটিন প্রকাশ।
Read More
Newsroom Image
Like 3

ব্যবসায় শিক্ষার গুরুত্ব/ কেন পড়বো ব্যবসায় শিক্ষা

কর্মজীবনের সফলতার জন্য, ব্যবসায়িক জ্ঞান এবং শিক্ষা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আবশ্যক। প্রকৃতপক্ষে, ব্যবসায় শিক্ষা প্রোগ্রামগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ক্যারিয়ারের জন্য প্রস্তুত হতে সহায়তা করে। ব্যবসায়িক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের হাতে—কলমে শিখিয়ে, সহযোগিতা, টিমওয়ার্ক এবং আত্মবিশ্বাস তৈরির সুযোগ প্রদান করে।

আমাদের সমগ্র জীবনে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখা দরকার, যেমন : পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা, নির্দেশনা এবং নিয়ন্ত্রণ। প্রকৃতপক্ষে, ব্যবসায়িক শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীর জীবনের লক্ষ্য এবং দৃষ্টিভঙ্গি সুস্পষ্ট করে এবং সফলতা অর্জনে সহায়তা করে। ব্যবসায়িক শিক্ষা আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম এবং রুটিনমাফিক জীবন পরিচালনার সাথে যুক্ত করে, যেমন: আমাদের সমগ্র দিনের পরিকল্পনা করা, আমাদের সমস্ত ক্রিয়াকলাপ সুসংগঠিত করা, লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে আমাদের কার্যক্রম সম্পন্ন করা। সুতরাং, আমরা বলতে পারি যে, ব্যবসায়িক শিক্ষা আমাদের ব্যবসায়িক জ্ঞানসম্পন্ন ব্যাবহারিক জীবনমুখী বার্তা দিচ্ছে।

মানুষের জীবন মানেই হিসাব—নিকাশ! অর্থ—কড়ি আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ব্যবসায়িক শিক্ষার মাধ্যমে আমরা শিখতে পারি কীভাবে আমাদের আর্থিক কর্মকাণ্ড দক্ষতার সাথে পরিচালনা করা যায় এবং ভবিষ্যতের আর্থিক কার্যকলাপের পূর্বাভাস দেওয়া যায়। অ্যাকাউন্টিং কার্যকর পদ্ধতিতে আমাদের দৈনন্দিন লেনদেন সুসংগঠিত করে। আমরা শিখতে পারি কীভাবে সম্পদ অর্জন করতে হয়, কীভাবে সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হয় এবং কীভাবে হারানো সম্পদ পুনরুদ্ধার করা যায়। বাস্তব জীবনের সামগ্রিক কার্ষক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য আমরা অ্যাকাউন্টিং শেখার গুরুত্ব উপেক্ষা করতে পারি না।

আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে চলতে হয়, তাদের মনের অবস্থা জানতে হয় এবং বিচক্ষণতার সাথে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এটি আমাদের জীবনের মৌলিক বিষয়, কিন্তু এটি ব্যবসায়িক শিক্ষায় একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। মার্কেটিং এ, আমরা ক্রেতা এবং বিক্রেতার মাঝখানে মধুর সম্পর্ক তৈরি করি এবং খুব সহজ এই সম্পর্কটি আমরা এড়াতে পারি না। কিন্তু মার্কেটিং শেখার মাধ্যমে কেউ এ সকল সহজ লেনদেনের পটভূমির ইতিহাস সম্পর্কে সুবিশাল ধারণা পেতে পারে।

বর্তমানে আমরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মুখোমুখি হচ্ছি, যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবোটিক্স, প্রোগ্রামিং ভাষা এবং ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি)—এর মতো প্রযুক্তির দুর্দান্ত আবিষ্কারের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে ঘিরে রেখেছে। ব্যবসায়িক শিক্ষা আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যবসার প্রকৃত উদ্দেশ্যে এবং ব্যবস্যা পরিচালনার উদ্দেশ্যে এই প্রযুক্তিটি ব্যবহার করতে হয়। চলমান সময়ে, ব্যবসায় অনুষদের সকল বিভাগের নামের সাথে দুটি শব্দ “তথ্য সিস্টেম” সংযোগ করা হয়েছে। যেমন : অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম, মার্কেটিং ইনফরমেশন সিস্টেম ইত্যাদি। বর্তমানে প্রচলিত হাইব্রিড ব্যবসায়িক শিক্ষা পূর্বের ব্যবসায়িক শিক্ষাকে প্রবর্তন করে আধুনিক প্রযুক্তি ও ঐতিহ্যগত ব্যবসায়িক কার্যাবলি পরিচালনা করতে পারে।

বিজ্ঞানের পটভূমিতে শেখার মাধ্যমে একজন ডাক্তার, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী এবং আরও অনেক কিছু হতে পারে। কিন্তু ব্যবসায়িক পটভূমিতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে শিখলে, একজন ব্যবসায়িক ডাক্তার হতে পারেন। যিনি ব্যবসার সমস্যা বিশ্লেষণ করতে পারেন এবং যেকোনো ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা দিতে পারেন। অনুরূপ একজন ব্যবসায়িক প্রকৌশলী হতে পারেন, যিনি নির্দিষ্ট কোম্পানির জন্য আরও মুনাফা অর্জনের জন্য ব্যবসার এলাকা এবং কাঠামো দক্ষতার সাথে মানচিত্র করতে পারেন।

ব্যবসায় শিক্ষায়, উদ্যোক্তা জ্ঞান খুব প্রয়োজনীয় এবং উক্ত জ্ঞান ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে একজন উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সহায়ক। প্রকৃতপক্ষে উদ্যোক্তা হলো মুনাফা অর্জনের জন্য তার যেকোনো অনিশ্চয়তার সাথে একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ বিকাশ, সংগঠিত এবং পরিচালনা করার ক্ষমতা। বিশেষ করে একজন শিক্ষার্থী ব্যবসায়িক পটভূমি অধ্যয়ন করে উদ্যোক্তা সম্পর্কে তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন করতে পারে। ব্যবসায় শিক্ষার পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত বিশ্বব্যাপী সফল উদ্যোক্তাদের জীবনী পড়ে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদেরকে অনুপ্রাণিত করা খুবই সহায়ক।

কর্মজীবনের প্রথম দিকে, ব্যবসায় শিক্ষার উচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে একজন ভালো পেশাদার উদ্যোক্তা হিসেবে ব্যবসা শুরু করতে পারে এবং অন্যদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে পারে। তাই আমি তরুণ প্রজন্মকে স্বাগত জানাই নিজেদের এবং মানবজাতির উন্নতির জন্য ব্যবসায়িক শিক্ষা অর্জনের জন্য।

ব্যবসায় শিক্ষার গুরুত্ব/ কেন পড়বো ব্যবসায় শিক্ষা কর্মজীবনের সফলতার জন্য, ব্যবসায়িক জ্ঞান এবং শিক্ষা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আবশ্যক। প্রকৃতপক্ষে, ব্যবসায় শিক্ষা প্রোগ্রামগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদ...
Read More
Newsroom Image
Like 2

ছাত্র-জনতার কোট সংস্কার আন্দোলন এবং পরবর্তি ১ দফা দাবি আদায় ও এ নিয়ে চলমান সহিংসতার জেরে স্থগিত হওয়া এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা গতকাল ১১ আগস্ট থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন থানা ও ট্রেজারিতে রক্ষিত প্রশ্নপত্র পুড়ে যাওয়ার ১১ আগস্ট থেকে অনুষ্ঠিতব্য এ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এইচএসসি স্থগিত পরীক্ষাগুলোর সূচি পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

বিষয়টি জানিয়ে ইতোমধ্যে কেন্দ্রগুলোর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চিঠি পাঠানো হয়েছে। 

জানা গেছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও এ নিয়ে চলমান সহিংসতার জেরে স্থগিত হওয়া এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা গতকাল ১১ আগস্ট থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিক্ষুদ্ধ জনগণের হামলা ও অগ্নিসংযোগে বিভিন্ন থানা ও ট্রেজারিতে রক্ষিত প্রশ্নপত্র পুড়ে গেছে। তাই ১১ আগস্ট থেকে সে পরীক্ষা শুরু হচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে অনুষ্ঠিতব্য এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষাগুলো আবারও স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত বুধবার (৭ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে পরীক্ষাগুলো স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়ে আন্ত শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটিকে চিঠি পাঠানো হয়। এমন বাস্তবতায় কেন্দ্রগুলোর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চিঠি পাঠিয়ে পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়ে জানিয়ে ঢাকা বোর্ড। 

বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশার স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, অনিবার্য কারণবশতঃ ১১ আগস্ট থেকে অনুষ্ঠিতব্য এইচএসসি পরীক্ষাগুলো স্থগিত করা হলো। স্থগিত পরীক্ষাগুলো সময়সূচি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে। এ নির্দেশনার আলোকে কেন্দ্রগুলোর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পক্ষ থেকে। 

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।

ছাত্র-জনতার কোট সংস্কার আন্দোলন এবং পরবর্তি ১ দফা দাবি আদায় ও এ নিয়ে চলমান সহিংসতার জেরে স্থগিত হওয়া এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা গতকাল ১১ আগস্ট থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন থানা ও ট্রেজারিতে রক...
Read More
Newsroom Image
Like 2

আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর মো.আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই সূচি প্রকাশ করা হয়।

আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর মো.আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই সূচি প্রকাশ করা হয়।
Read More
Newsroom Image
Like 1

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে। নতুন সূচি না হওয়া পর্যন্ত এইচএসসি ও সমমানের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রথমে গত ১৮ জুলাইয়ের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তারপর একসঙ্গে ২১, ২৩ ও ২৫ জুলাইয়ের সব শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর আরেক দফায় ২৮ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। পরবর্তী পরীক্ষা ছিল ৪ আগস্ট। এখন নতুন সিদ্ধান্ত হলো ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে।
এ ছাড়া গত ১৬ ও ১৭ জুলাই এ জানানো হয় যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান), পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও সিটি করপোরেশন এলাকার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে। নতুন সূচি না হওয়া পর্যন্ত এইচএসসি ও সমমানের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।...
Read More
Newsroom Image
Like 1